প্রকাশিত: ০৮/০৫/২০১৮ ৮:০৪ পিএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ৩:১০ এএম

উখিয়া কুতুপালং শরণার্থী ক্যাম্পে অর্ধশতাধিক স্বর্ণের দোকান গড়ে উঠেছে, স্থানীয়, রোহিঙ্গাদের প্রয়োজনীয় স্বর্ণের দোকান গড়ে উঠেছে। এদিকে বিগত ৯ মাস আগে গড়ে উঠা স্বর্ণের দোকান ইচ্ছামত ও অতিরিক্ত অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। ৯ মাস আগে কুতুপালংয়ে গড়ে উঠা অবৈধ স্বর্ণের দোকান গুলোর কারনে কুতুপালং রোহিঙ্গা ও স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের কাছে নানা ভাবে হয়রানির শিকার হয়েছে। এর পিছনে যোগসাজস ছিল উখিয়া স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতি সভাপতি মিন্টু ধর, সাধারণ সম্পাদক আশিষ ধর। ঐ সব পুরনো ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে প্রতিমাসে প্রতি দোকান থেকে মোটা অংকের অর্থ আদায় করতো। নতুন ভাবে প্রতিষ্ঠিত স্বর্ণের দোকান থেকে মিন্টু ধর আশি ধর মোটা অংকের চাঁদা দাবী করে আসছিল। এসব দোকান মালিক চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় এসব নতুন স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে নানান ভাবে হুমকি ধমকি সহ নানান ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। রামুর মিঠাছড়ি ও মনখালী, মহেশখালী হারবাং এলাকা থেকে আসা এসব বৈধ স্বর্ণ দোকান ব্যবসায়ীদের দক্ষ ও বৈধ স্বর্ণ ব্যবসায়ী। দুঃখজনক সত্যি আমাদের কক্সবাজারে ভূয়া মিথ্যা তথ্য অর্থ প্রদান পূর্বক সংবাদে কক্সবাজার জুয়েলারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওসমান গণির পুতুর নাম জড়িয়ে যে সংবাদ প্রকাশ করেছে। এ প্রসঙ্গে ওসমান গণি পুতু এখনো অবগত নই বলে জানান। রামুর যে সমস্ত স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা ষড়যন্ত্র করে আসছিল তারই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ অংশ হিসেবে বৈধ এসব স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা ইয়াবা ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ততার ভূয়া তথ্য প্রদান করা হয়েছে। মূলকথা, কুতুপালং ক্যাম্পে ৯ মাস আগে, কুতুপালং যে রোহিঙ্গা ও স্থানীয় সহজ সরল লোকজন থেকে ইচ্ছামত অতিরিক্ত অর্থ আদায় করে আসছিল, রামুর স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা নতুন ভাবে কুতুপালং বৈধ স্বর্ণ দোকান গড়ে উঠার কারণে, পুরনো স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের লুটপাট, প্রতারনা অনেকাংশে বন্ধ হওয়ায় এরা নানা মূখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। এ সংবাদে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও পাঠককে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারী
কুতুপালং বাজার স্বর্ণ ব্যবসায়ীবৃন্দ

পাঠকের মতামত

বদির কাছে হারলেন স্ত্রী

কক্সবাজার ৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনের সংসদ সদস্য শাহিন আক্তারকে ৩ ভোটে পরাজিত করে উখিয়ার মরিচ্যা পালং ...